লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে গ্রামে শহরে বৈসম্য কেন? রায়পুরবাসীর মাঝে এ নিয়ে ক্ষোভ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে।
তীব্র গরম আর পল্লীবিদ্যুতের ব্যাপক লোডসেডিংয়ে অসন্তোষ রায়পুরবাসী!
পুরো বাংলাদেশ জুড়ে চলছে তীব্র গরম। এপ্রিলের শুরু থেকে বাড়তে থাকে তাপমাত্রা সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে বিদ্যুতের চাহিদা। দেশে বিদ্যুতের চাহিদানুযায়ী সরবরাহের রয়েছে ঘাটতি।
বিদ্যুতের ঘাটতি থাকার কারনে বেড়েছে লোডসেডিং। শহর এবং গ্রামাঞ্চল ভেদে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে ও রয়েছে বৈষম্য। বিশিরভাগ গ্রামঞ্চলবাসীর অভিযোগ দিনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৪ ঘন্টা ও গড় হারে বিদ্যুৎ পাচ্ছে না গ্রামবাসী। এতে একরকম ক্ষোভ বিরাজ করছে। অপরদিকে পৌর শহর থেকে শুরু করে সকল গুরুত্বপুর্ন শহরে বিদ্যুত সরবরাহ করা হয় গ্রামের চেয়ে অনেক বেশি। শহরে লোডশেডিং গড় হারে ২৪ ঘন্টায় ৩ ঘন্টা ও পড়ে না বলে কয়েকজন গ্রামবাসী জানান।
এদিকে গরমে দেখা দিয়েছে তীব্র গরমের কারনে বেশিরভাগ মানুষের শুরীরে দেখা দিয়ে এলার্জি কিংবা চুলকানির রোগ। তীব্র গরমে অনেকের শরীরে গরমের ঠোস ও পড়তে দেখা যায়। গরমের কারনে বিভিন্ন স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের হীটস্ট্রোকের পরিমান বেড়েছে।
তীব্র লোডশেডিংয়ে রায়পুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়েও বেশিরভাগ গ্রাহকের রয়েছে ক্ষোভ হতাশা। ভুক্তভুগীদের অভিযোগনুযায়ী বিদ্যুতৎই তো থাকে না তাহলে এত বেশি বিল হয় কি করে? এপ্রিলে আগে যার বিল আসত ৫০০ টাকা সেটা বেড়ে বিল হচ্ছে ১২ শত থেকে ১৫ শত টাকা।